শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪, ১০ কার্তিক, ১৪৩১
Live TV
সর্বশেষ

গঙ্গাচড়ায় ৪ সন্তানের জননী গণধর্ষণের শিকার।

দৈনিক দ্বীনের আলোঃ
২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৮:১৭ অপরাহ্ণ | 28
গঙ্গাচড়ায় ৪ সন্তানের জননী গণধর্ষণের শিকার।
২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৮:১৭ অপরাহ্ণ | 28

মাটি মামুন রংপুর।

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার ৯নং নোহালী কচুয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড বৈরাতী বাঘ ডোকরা গ্রামের মৃত- মাহাফুজার হকের পুত্র বঁধু ৪ সন্তানের জননী মোসলেমা বেগম গণধর্ষণের শিকার হয়েছে।
সরেজমিন ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়।
গত ১৮/৪/২০২৪ ইং বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে তিন টার দিকে মৃত- মাহাফুজার হক এর বাড়ি তে অনাধিকার প্রবেশ করেন নোহালী শাপমাড়ী গঙ্গাচড়া এলাকার আনছার আলীর পুত্র আব্দুল জলিল ওরফে (জরিফুর ইসলাম) ও তার গুন্ডা বাহিনী, মোসলেমার স্বামী আশরাফুল বাড়ি তে না থাকায় গণধর্ষণের শিকার হোতে হয়েছে।
ভুক্তভোগী মোসলেমার মা নাজমা বেগম সাংবাদিক দের বলেন আমার মেয়ে জামাই আশরাফুল এর নামে মিথ্যা মামলা করেন নোহালী শাপমাড়ী এলাকার আব্দুল জলিল ওরফে (জরিফুর ইসলাম) মামলার কারনে জামাই তার বাড়িতে থাকতে না পারায় ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে তিন টার দিকে আব্দুল জলিল ওরফে (জরিফুর ইসলাম) ও তার গুন্ডা বাহিনী আমার মেয়ের বাড়িতে ঢুকে মেয়ের হাত পা বেধে গণধর্ষণ করেন।
এমতাবস্থায় আমার মেয়ের বড় ছেলে মোরশেদুল (১১) এর চিতকার চেঁচামেচি শুনে তার চাচী খাদিজা ও স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে আব্দুল জলিল ও তার বাহিনী ঘটনা স্থান থেকে পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা ৯৯৯লাইনে ফোন দিলে গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশ আমার মেয়ে কে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বর্তমানে তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) তে চিকিৎসা ধিন অবস্থায় আছেন।
এবিষয়ে অত্রএলাকার চেয়ারম্যান -আসরাফ আলীর সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন আমি এবিষয়ে একটু শুনেছি তবে আমাকে কেউ অভিযোগ দেননি।
এদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ চেয়ারম্যান আসামী পক্ষের হয়ে কাজ করছেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মাসুমুর রহমান সাথে কথা বললে তিনি বলেন থানায় এধরনের কোনো অভিযোগ আসেনি অভিযোগ দিলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।